Gallery

[All Post][slideshow]

Search This Blog

Powered by Blogger.

Blog Archive

মাদার তেরেসার জীবনী | Mother Teresa Short Biography || মাদার তেরেসার উক্তি বা বাণী

মাদার তেরেসার জীবনী | A Short Biography of Mother  Teresa || মাদার তেরেসার বাণী || Mother Teresa Quotes and Bani  


মাদার তেরেসার জীবনী
Mother Teresa


মেরি টেরিজা বোজাঝিউ (১৯১০-১৯৯৭): যিনি মাদার টেরিজা বা তেরেসা নামে অধিক পরিচিত ছিলেন। মেরি টেরিজা ছিলেন একজন আলবেনীয় বংশোদ্ভূত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী ও ধর্ম প্রচারক। তেরেসার জন্মস্থান ছিল আলবেনিয়ার স্কপিয়তে। আঠারো বছর বয়স পর্যন্ত তিনি স্কপিয়তে ছিলে। ১৯২৮ সালে তিনি ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচার অভিযানে আসেন। জীবনের বাকী অংশ তিনি এখানের মানুষের সেবায় কাটিয়ে দেয়।

জন্ম: ২৬ আগস্ট ১৯১০, ইউস্কুপ, অটোম্যান সাম্রাজ্য। 

মৃত্যু: ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ (বয়স ৮৭) কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।

জাতীয়তা: ভারতীয় 

নাগরিকত্ব: ভারত (১৯৪৭-১৯৯৭) 

পেশা: ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী, ধর্মপ্রচারক 

সংস্থা: দ্যা মিশনারিজ অফ চ্যারিটি

উত্তরসূরী: সন্ন্যাসিনী নির্মলা যোশি

অভিভাবক: নিকল বোজাঝিউ (বাবা)  

                      দ্রানাফিল বোজাঝিউ (মা)

পুরস্কার: 

                নোবেল শান্তি পুরস্কার (১৯৭৯) 

                ভারতরত্ন (১৯৮০) 

                বালজান পুরস্কার (১৯৭৮)

               প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম (১৯৮৫)


মানুষ মানুষকে ভালবাসবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু সবসময় তেমন দেখা যায় না আবার বিভিন্ন যুগে এমন মানুষও পৃথিবীতে আসেন যাঁরা মানুষের সেবাতেই প্রাণমন সব ঢেলে দেন। ভালোবাসা দিয়ে তাঁরা জয় করে নেন দুনিয়া। মাদার তেরেসা ছিলেন তেমনি একজন অসাধারণ মানুষ।


মাদার তেরেসা ১৯১০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ শে আগস্ট, অনেক দূরের দেশ আলবেনিয়ার স্কপিয়েতে জন্মেছিলেন। তার বাবার নাম ছিলেন নিকোলাস বোজাঝিউ। এবং মায়ের নাম দ্রানাফিল বার্নাই। পারিবারিক পদবি অনুসারে কন্যার নাম রাখা হয় অ্যাগনেস গোনজা বোজাঝিউ। তিন ভাই বোনের মধ্যে অ্যাগনেস ছিল ছোট। বড় হয়ে সন্ন্যাসব্রত গ্রহণের সময় তাঁর নাম হলো মাদার তেরেসা। তার বাবা নিকোলো ছিলেন বাড়িঘর তৈরির কারবারি। মাত্র নয় বছর বয়সে তিনি পিতৃহারা হন। তারপর তার মা তাকে রোমান ক্যাথলিক আদর্শে পালন করেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি সন্ন্যাসী জীবনের সিদ্ধান্ত নেন। এবং ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করেন। এরপর তিনি ধর্ম প্রচারক হিসেবে তার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি একজন ভারতীয় সন্ন্যাসী হন।


তেরেসা যখন ছোট, তখন ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকা জুড়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছিল। ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত চলেছিল এই যুদ্ধ। ইতিহাসে এই যুদ্ধকে বলা হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। যুদ্ধে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। এতে তেরেসার কোমল মন খুব আঘাত লেগেছিল। এসময়ে বাবার মৃত্যু পরিবারেও বিপর্যয় ঘটিয়েছিল। দুঃখ-দুর্দশার মধ্যে বড় হয়ে উঠছিলেন তেরেসা। অল্প বয়সে তাঁর ভিতরে ইচ্ছা জাগে মানুষের সেবা করবেন, তাদের কষ্ট লাঘব করবেন। তেরেসার বয়স যখন ১৮, তখন তিনি 'লরেটো সিস্টার্স' নামে খ্রিস্টান মিশনারী দলে যোগ দেন। ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে এরা কাজ করতেন। দার্জিলিং এ 'লরেটো সিস্টার্স' দের আশ্রমে তিনি তিন বছর নান হওয়ার প্রশিক্ষণ নেন। বাঙ্গালিদের মধ্যে কাজ করার জন্য বাংলা ভাষা রপ্ত করেন। এরপর কলকাতায় সেন্ট মেরি'জ স্কুলে শিক্ষকতার দায়িত্ব পান। ১৭ বছর সেখানে কাজ করেন তিনি। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সেবার আগ্রহ জাগাতে চেষ্টা করতেন তেরেসা। সপ্তাহে একদিনের টিফিনের পয়সা বস্তির দরিদ্র শিশুদের জন্য খরচ করতে তিনি উৎসাহ দিতেন তাদের।


বাংলার মানুষের দুঃখ-দুর্দশা মাদার তেরেসাকে খুব বিচলিত করছিল। মানুষের সেবায় আরোও কাজ করার জন্য মনে খুব তাগিদ অনুভব করছিলেন। অবশেষে ১৯৪৮ সালে লরেটো থেকে বিদায় নিয়ে তিনি শুরু করলেন একেবারে গরিবদের সেবার কাজ। গাউন ছেড়ে পরলেন শাড়ি-বাঙালি নারীর পোশাক। সেই থেকে তিনটির বেশি সাড়ি তার কখনো ছিল না। একটি পরর, একটি ধোয়ার আরেকটি হঠাৎ দরকার কিংবা কোন উপলক্ষের জন্য রেখে দেওয়া। তাঁর হাতে টাকা পয়সাও বিশেষ ছিল না। তবে মনে ছিল গরীব দুঃখী মানুষের জন্য ভালোবাসা আর প্রবল এক আত্নবিশ্বাস।


কলকাতার এক অতি নোংরা বস্তিতে তিনি প্রথম স্কুল খুললেন। বেঞ্চ টেবিল কিছুই নেই, মাটিতে দাগ কেটে শিশুদের বর্ণমালা শিখাতে লাকলেন।  অসুস্থদের সেবার জন্য খুললেন চিকিৎসাকেন্দ্র। ধীরে ধীরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন অনেক মানুষ। মাদার তেরেসার কাজের পরিধি ক্রমাগত বেড়ে চলল। তাঁর সঙ্গে যোগ দিলেন আরও অনেক নান। তাদের নিয়ে তিনি কড়লেন মানবসেবার সংঘ 'মিশনারিজ অব চ্যারিটি'


সবচেয়ে যারা গরীব, সবচেয়ে করুণ যাদের জীবন, তাদের সেবা করার ব্রত ছিল মাদার তেরেসার। মৃত্যুমুখী অসহায় মানুষের সেবার জন্য তিনি ১৯৫২ সালে কলকাতার কালিঘাটের 'নির্মল হৃদয়' নামের এক ভবন প্রতিষ্ঠা করেন। কলকাতায় ফুটপাতে সহায়-সম্বলহীন বহু মানুষের বাস। অসুখে  ধুঁকে ধুঁকে তাঁদের অনেকের প্রায় মৃত্যুদশা। মরণাপন্ন এই সব মানুষকে বুকে তুলে নেন মাদার তেরেসা। নির্মল হৃদয়ে এনে মমতাময়ী মা কিংবা বোনের মতো তাদের সেবা যত্ন করেন।


রাস্তা থেকে তুলে আনা অনাথ শিশুদের আশ্রয় দিতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন 'শিশুভবন'। শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য স্থাপন করেন 'নবজীবন আবাস'।


মাদার তেরেসার আরেকটি বড় কাজ কুষ্ঠ রোগীদের আবাসন 'প্রেমনিবাস' প্রতিষ্ঠা। ভারতের টিটাগড়ে তিনি প্রথম এই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। পরে এর আরো অনেক শাখা গড়ে তোলা হয়। কুষ্ঠরোগীদের শরীরে দুর্গন্ধময় দগদগে ঘা হয় বলে সমাজের অনেকে রোগীকে পরিত্যাগ করে। অসুখটা ছোঁয়াছে ভেবে রোগীর কাছ থেকে সবাই দূরে থাকে। ফলে কুষ্ঠ-রোগীদের জীবন হয়ে ওঠে খুব কষ্টের। মাদার তেরেসা নিজের হাতে কুষ্ঠ রোগীদের সেবা করতেন। তাঁদের ঘা ধুইয়ে স্নান করিয়ে দিতেন। তাঁর সেবাকর্ম অন্যদেরও অনুপ্রাণিত করতে।


১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে প্রায় এক কোটি লোক ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরদের অত্যাচারে তারা দেশ ত্যাগ করেছিল। শরণার্থী শিবিরে এত বিপুলসংখ্যক মানুষ রাখা খুব সহজ কাজ ছিল না। সেই সময় শিবিরের দুর্গত মানুষের সেবার কাজ করেন মাদার তেরেসা। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আসেন। বাংলাদেশে শুরু করেন তাঁর 'মিশনারিজ অব চ্যারিটি'-র সেবাকাজ। ঢাকার ইসলামপুরে প্রথম শাখা গড়ে তোলা হয়। এরপর খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল, সিলেট ও কুলাউড়াতে 'নির্মল হৃদয়''শিশুভবন' প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯১ সালের প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের পর ৮১ বছর বয়সে মাদার তেরেসা বাংলাদেশে ছুটি আসেন। তিনি চেয়েছিলেন নিজহাতে দুর্গত মানুষের ত্রাণের কাজ করবেন। ভালোবাসা দিয়ে মানুষের জীবনকে শান্তিময় করার জন্য কাজ করে গেছেন মাদার তেরেসা। সেবাকাজে মানুষকেই সব চেয়ে বড় করে রেখেছিলেন তিনি। ধর্মের ফারাক, দেশের ভিন্নতা, জাতির পার্থক্য তিনি কখনো বিবেচনায় নেন নি। তাই সব দেশের সব ধর্মের মানুষের ভালোবাসা তিনি পেয়েছেন। 


সেবা কাজের জন্য বহু সম্মাননা তিনি লাভ করেছেন, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হল নোবেল পুরস্কার। সে পুরস্কার শান্তির কাজের জন্য। জীবনে কোনো পুুুুুুুুরস্কারের অর্থই নিজের জন্য ব্যয় করেন নি মাদার তেরেসা, নোবেল পুরস্কারের অর্থও দান করেছেন দুঃখীজনের জন্যে। সেই সাথে আরেকটি কাজ করেছিলেন। নোবেল পুরস্কার প্রদান উপলক্ষে সুইডেনের নোবেল কমিটি এক ভোজসভায় আয়োজন করে। মাদার তেরেসা অনুরোধ করেছিলেন ভোজসভা বাতিল করে সেই অর্থ ক্ষুধার্ত মানুষদের দেয়ার জন্যে। এই সংবাদ জানতে পেরে সুইডেন ও অন্যান্য দেশের মানুষ এগিয়ে আসেন। এঁদের মধ্যে স্কুলের অনেক ছাত্রছাত্রীও ছিল। তারা মারাদার তেরেসাকে যে সাহায্য করেছিলেন সেটা ছিল নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্যের অর্ধেক।


১৯৯৭ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর কলকাতায় এই সেবাব্রতীর মৃত্যু হয়। সারা জীবন মাদার তেরেসা মানুষের সেবা করেছেন, সেই সাথে মানুষের সেবায় এগিয়ে আসতে অন্যদের অনুপ্রাণিত করেছেন। নীলপাড় সাদা শাড়িপরা ছোটখাটো এই মানুষটিকে তাই দুনিয়ার সবাই এক ডাকে চেনে। মানুষের মনে তিনি বেঁচে থাকবেন চিরকাল।



মাদার তেরেসার উক্তিসমূহ
Mother Teresa Quotes and Bani


মাদার তেরেসার উক্তি বা বাণী
মাদার তেরেসা


#Quote-01

"সর্বশ্রেষ্ঠ রোগ গুলির মধ্যে অন্যতম হলো কেউ কারো নয়"-মাদার তেরেসা 


#Quote-02

"ছোট বিষয়ে বিশ্বস্ত হও, কারণ এর উপরেই তোমার শক্তি নির্ভর করে।"- মাদার তেরেসা


#Quote-03

"আমাদের মধ্যে সবাই সব বড় কাজ গুলো করতে পারবে, কিন্তু আমরা অনেক ছোট কাজ গুলোও করতে পারি আমাদের অনেক বেশী ভালোবাসা দিয়ে" - Mother Teresa


#Quote-04

"আমার শরীর জুড়ে প্রবাহিত আলবেনিয়ার রক্ত, নাগরিকত্বে একজন ভারতীয় আর ধর্মীয় পরিচয় আমি একজন ক্যাথলিক সন্ত। তবে নিজের অন্তর্নিহিত অনুভূতি দিয়ে আমি বলছি, বিশ্বময় এবং মনেপ্রাণে আমার অবস্থান যিশুর হৃদয়ে" - Mother Teres


#Quote-05

"যদি তুমি মানুষকে বিচার করতে যাও তাহলে ভালবাসার সময় পাবে না" - Mother Teresa


#Quote-06

"তুমি যখন কারোর সঙ্গে দেখা করবে তখন হাসিমুখ নিয়েই তার সামনে যেও, কেননা হাস্যোজ্জ্বল মুখ হলো ভালবাসার শুরু" - Mother Teresa


#Quote-07

"গতকাল চলে গেছে, আগামীকাল এখনো আসেনি, আমাদের জন্য আছে আজকের দিন, তাই এখনই শুরু করা যাক" - Mother Teresa


#Quote-08

"নেতার জন্য বসে থেকো না, একাই ব্যাক্তি থেকে ব্যাক্তি শুরু করে দাও" - Mother Teresa


#Quote-09

"হৃদয়কে স্পর্শ করতে চায় নীরবতা, কলরবের আড়ালে নীরবেই পৌঁছাতে হয় আর্তের কাছে" - Mother Teresa


#Quote-10

"আশা করো না যে তোমার বন্ধু নির্ভুল ব্যাক্তি হবে বরং তোমার বন্ধুকে নির্ভুল হতে সহায়তা করো এটাই প্রকৃত বন্ধুত্ব" - Mother Teresa


#Quote-11

"আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে আশংকা করি কারণ আমরা বর্তমানকে নষ্ট করছি" - Mother Teresa


#Quote-12

"নিখুঁত ভালোবাসা পরিমাপ করা যায় না, এটি শুধু দেওয়া যায়" - Mother Teresa


#Quote-13

"আনন্দ ভালোবাসার একটি জাল, যা দ্বারা আপনি আত্মার বন্ধন গড়তে পারেন" - Mother Teresa


#Quote-14

"আনন্দই প্রার্থনা, আনন্দই শক্তি, আনন্দই ভালোবাসা" - মাদার তেরেসা


#Quote-15

"আপনি যদি ১০০ জন লোককে খাওয়াতে না পারেন, তাহলে মাত্র একজনকেই খেতে দিন"- মাদার তেরেসা 


#Quote-16

"তুমি দৃশ্যমান মানুষকে যদি ভালবাসতে না পারো তবে অদৃশ্যমান ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে" - Mother Teresa


#Quote-17

"আমি ঈশ্বরের হাতের একটি ছোট পেন্সিল, যা দ্বারা ঈশ্বর পৃথিবীতে ভালবাসার চিঠি লিখছেন"- Mother Teresa


#Quote-18

"ঈশ্বর পৃথিবীকে ভালবাসেন এবং তিনি আপনাকে ও আমাকে পাঠিয়েছেন তার ভালোবাসা এবং সহায়তা দরিদ্রদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য" - মাদার তেরেসা


#Quote-19

"শান্তির শুরু হয় হাসির মাধ্যমে"- Mother Teresa


#Quote-20

"ভালো কাজগুলো পরস্পর-সংযুক্ত, যা প্রেমের শৃঙ্খলা গঠন করে" - মাদার তেরেসা 


#Quote-21

"কিছু লোক তোমার জীবনে আশীর্বাদ হয়ে আসে আর কিছু লোক আসে শিক্ষা হয়ে"-  মাদার তেরেসা


#Quote-22

"মানুষ অবাস্তব, অসঙ্গত এবং আত্মকেন্দ্রিক হয়ে থাক। তবুও তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রধান করো"- মাদার তেরেসা


#Quote-23

"সবচেয়ে বড় রোগ কুষ্ঠরোগ বা চর্মরোগ নয়, বরং অবাঞ্চিত হওয়াই সবচেয়ে বড় রোগ"- মাদার তেরেসা 


#Quote-24

"ভালোবাসা ছাড়া কাজ করার অর্থ দাসত্ব"- Mother Teresa


#Quote-25

"সরলতার সাথে বাঁচুন, যাতে অন্যরাও বাঁচতে পারেন"- মাদার তেরেসা 


#Quote-26

"আমরা সবাই ঈশ্বরের হাতের একটি কলমের সমান"- মাদার তেরেসা 


#Quote-27

"আমি সাফল্যের জন্য প্রার্থনা করি না, আমি সত্যের জন্য প্রার্থনা করি"- মাদার তেরেসা


#Quote-28

"যদি আমাদের ভীতরে শান্তি না থাকে, তাহলে আমরা এই কথাটি ভুলে গেছি যে, আমরা একে অপরের জন্য"- Mother Teresa


#Quote-29

"সুন্দর দেখতে মানুষ সব সময় ভালো হয় না, কিন্তু ভালো মানুষগুলি সর্বদায় সুন্দর হয়"- মাদার তেরেসা  


#Quote-30

"তুমি কী করলে তার চাইতে তুমি কতটা ভালোবাসা দিয়ে করলে সেটাই মুখ্য বিষয়"- মাদার তেরেসা 


#Quote-31

"তুমি দুনিয়ায় প্রেমের প্রসার করার জন্য কি করতে পারো? ঘরে যাও এবং নিজের পরিবারের সদস্যদের ভালোবাসো"- Mother Teresa 



আরো পড়ুন | Read More



No comments:

Biography

[Biography][grids]

All Song Lyrics

[All Song Lyrics][stack]